আইডি কার্ড :
আইডি কার্ডের ক্ষেত্রে একটু বিভ্রান্তি আছে অতীতে দক্ষ কাউকে দিয়ে কাজ না করার কারণে অনেক ভুলভ্রান্তি থেকে তিক্ততা, অসন্তুষ্টি এবং পরবর্তীতে কাজটি না করার অনীহা থেকে যায়। এজন্যই শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করার পর তারপর বিল পরিশোধ করা ভুল হলে দায়িত্ব থাকে না আপনার। আমাদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা এক লক্ষে একটি কারণ আপনি ছবির নাম্বার যা দিচ্ছেন, এক্সেলেও ঠিক একই নাম্বার দিচ্ছেন আমরা শুধু নাম্বার ধরে ধরে ছবি এবং ডাটা বসাচ্ছি তারপর প্রিন্ট দিচ্ছি। আপনার ভূল না থাকলে এখানে ভূল হওয়ার সুযোগ নেই।
যেমন রোল নাম্বার দিয়ে বা সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে ছবি সেভ করা, সাইন, লোগো স্ক্যান করে বা শেয়ারইটের মাধ্যমে মেইলে প্রেরণ, এবং রোল নাম্বার দিয়ে অথবা সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে এক্সেলে পুরো তথ্য দেয়া হলে ৭ দিনের মধ্যে খুব সহজেই শিক্ষার্থীর কাছে আইডি কার্ড সরবরাহ করতে পারছেন। আমরা কুরিয়ারে আপনার কাছে পৌছে দিচ্ছি আপনি অনলাইনে ব্যাংকের মাধ্যমে বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারছেন। এখানে ইন্টারনেট-অনলাইন ব্যাংকিং-কুরিয়ার এই তিনটি অপশন ব্যবহার করা হচ্ছে। যা দিয়ে বাংলাদেশের যেকোন দূর্ঘম জায়গায় পৌছে যাচ্ছে এবং এই তিনটি সেবা বাংলাদেশের সব জায়গাতেই আছে।
বর্তমানে প্রতিটি শিক্ষার্থীর ছবি, ডাটা পাঠাতে হয় শিক্ষাবোর্ড সহ বিভিন্ন স্থানে, আবার আর্কাইভ করেও রাখা যাচ্ছে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের পূনর্মিলনী-র সুবিধার্থে এজন্য আইডি কার্ডের কাজটি সহজ হয়ে গেছে। আপনি ছবি এবং ডাটা একটি প্যাকেটে পাঠান আমাদের মেইলে ৭ দিনের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আইডি কার্ড, সুতা দিয়ে বুনানো রিবনের ক্ষেত্রে ১৫ দিন সময় দিতে হয়। পুরো কাজটি সম্পাদন করে কুরিয়ারে পাঠানো হবে হাতে পেয়েই বিল পরিশোধ করবেন।
আইডি কার্ডের জন্য যা যা লাগবে
১। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লোগো
২। অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষকের সিগনেচার
৩। সভাপতির সিগনেচার (অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষকের কার্ডের জন্য)
অনলাইনে আইডি কার্ডের জন্য যা যা প্রস্তুতি প্রয়োজন
অভিভাবক বা শিক্ষার্থী কর্তৃক সংগৃহীত আইডি ফরম থেকে ১ম ফরম থেকে শুরু করে শেষ ফরমটি পর্যন্ত সিরিয়াল নাম্বার দেয়া, ফরমে যদি ১ হয় ছবিতেও ১ হবে এমনি করে শেষ পর্যন্ত ফরমে এবং ছবিতে একই নাম্বার বসবে।
এবার ছবিগুলো ফরম থেকে আলাদা করে ফেলতে হবে।
তারপর যেকোন কমপিউটারের দোকানে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কমপিউটার অপারেটর কর্তৃক করা হলে সিরিয়াল নাম্বার অনুযায়ী টাইপ করতে হবে অবশ্যই এক্সেল সফটওয়্যারে।
ছবিগুলোকে স্ক্যান করে পাসপোর্ট সাইজে (শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যেন একই সাইজ থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে) ফটোশপে গিয়ে কাজ করতে হবে। ছবিতে কাজ করার সময় অবশ্যই পিনের দাগ বা অপ্রয়োজনীয় দাগ যতটুকু রিমুভ করা যায় সেটা করতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাহিরে এই কাজটি যেকোন কমপিউটারের দোকানে ডাটার জন্য ২টাকা এবং ছবির জন্য ২টাকা দেয়া হয়, সর্বোচ্চ ৫ টাকা পর্যন্ত ডাটা + ছবির কাজের জন্য ২টি প্রুফ সহ লেজার প্রিন্টারে অথবা কালার প্রিন্টারে প্রিন্ট করা ডাটার প্রুফসহ। প্রথম প্রুফটি দেয়ার পর আবার কারেকশন করেছে কিনা দেখার জন্য আরেকটি ফাইনাল প্রুফ দেয়ার চুক্তি সহ।